গুচ্ছভুক্ত ২০টি সাধারণ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে।

রবিবার দুপুর ১২টা থেকে সারাদেশে একযোগে ২২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন ৬৭ হাজার ১১৭ জন পরীক্ষার্থী।


গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছেন ১৯৬৫ জন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭৭৯৩ জন, শেরে-ই বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২১৭২ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০৯৭ জন, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২০০ জন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৩১৫ জন, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫১১৮ জন, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০০ জন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫৯২০ জন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭০২৫ জন, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৬০৩ জন, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬৮২জন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৫০৫ জন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৪৯৭ জন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩২৭৬ জন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭৭৮ জন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৬০০ জন, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৮০ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২২৬৯ জন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২২৯৩ জন, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩২৯ জন এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭০০ জন ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।

আজকের অনুষ্ঠিতব্য 'বি' ইউনিটে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তন্মেধ্যে বাংলায় ৪০, ইংরেজিতে ৩৫ ও আইসিটিতে ২৫ নম্বরের মান বন্টনে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য কাটা যাবে শূন্য দশমিক ২৫ নম্বর।

গুচ্ছ ভর্তিপরীক্ষা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের শতভাগ প্রস্তুত পরীক্ষা নেওয়ার জন্য। পূর্বেই যথাযথ নিরাপত্তার সাথে সকল পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রশ্নপত্র, উত্তরপত্র ও উপস্থিতি তালিকা পাঠিয়ে দিয়েছি। এতেপরীক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, আর্মড ফোর্সেস পুলিশ সহায়তা করছে। সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশ্নপত্রের ট্র্যাংকে জিপিএস ট্র্যাকিং সিস্টেম লাগানো হয়েছে, যাতে প্রশ্নপত্র নিরাপদ থাকে।

 

সিলেটভিউ২৪ডটকম/এএএম/এসডি-০১