সরকারি নির্দেশনা কার্যকরের আট দিন পরও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শতভাগ যাত্রীদের করোনার র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু হয়নি।  দৈবচয়নের ভিত্তিতে কিছু পরীক্ষা হচ্ছে এই বিমানবন্দরে।


করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ১০ জানুয়ারি ১১ দফা বিধিনিষেধ দেয় সরকার। এ বিধিনিষেধ কার্যকর হয়েছে ১৩ জানুয়ারি থেকে। বিধিনিষেধে বলা আছে, বিদেশ থেকে আসা যাত্রীসহ সবাইকে বাধ্যতামূলক করোনার টিকা সনদ দেখাতে হবে ও র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করাতে হবে।


সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থা আছে। তবে ওসমানী বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, দেশে আসা সব যাত্রীকে এ পরীক্ষা করা হয় না। কেবল ইউরোপের কোনো দেশ থেকে এলে দৈবচয়নের ভিত্তিতে প্রতি ফ্লাইটে ২০ থেকে ৩০ জনের অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হয়।


ওসমানী বিমানবন্দরের পরিচালক মো. হাফিজ আহমেদ গণমাধ্যমকে জানান, দৈনিক দুই থেকে আড়াই হাজার যাত্রী এ বিমানবন্দরে যাতায়াত করেন।

জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক আহমেদুল কবীর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিমানবন্দরগুলোতে করোনার অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থা কতটুকু করা সম্ভব, তা প্রথমে যাচাই করতে হবে। আমরা চাই বিমানবন্দরগুলোতে সব যাত্রীর এই পরীক্ষা করা হোক। তবে বিমানবন্দরগুলোতে জায়গার সংকট আছে।

সিলেটভিউ২৪ডটকম/প্রআ/এনসি