সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো: ইলিয়াস হোসেন বলেছেন, শাল্লায় ভেরাডহর ১৩ টি ও ছায়া হাওরের ৬টি হাওর রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন করেছি। অনেক জায়গায় খুব কম পরিমাণ কাজ দরকার এগুলো রিসেকশন করা লাগবে। ক্লোজারের জন্য যে পরিমান টাকা প্রয়োজন এর চেয়ে কম টাকা লাগবে। অপ্রয়োজনীয় কোন প্রকল্প গ্রহন করা হবেনা এবং এরকম কোন প্রকল্প বাস্তবায়ন যেন না করে। উপজেলার অন্যান্য যে কর্মকর্তা রিলেটেড তাদেরকে অনুরোধ করছি উনারাও যেন বিষয়গুলো দেখেন। আজমিরীগঞ্জ হতে শাল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের একটা অংশের ব্রীজের নিচে ল্যান্ডিং স্টেশনে সরকারি খাস জমিতে কিছু বাড়ি-ঘর আছে। ঐখানের লোকজন ব্রীজের কাজটা করতে বাঁধা দিচ্ছিল। আমি উনাদের রিসেটেলমেন্টের জন্য জায়গা দেখতে আসছিলাম যেন ব্রীজের কাজটা নির্বিঘ্নে হয়। সম্ভাব্য যে জায়গাগুলো দেখছি এগুলো দেওয়া যাচ্ছে না। আমি ইউএনও এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি)-কে বলেছি উনাদেরকে যেন রিলোকেট করা যায়। এই রকম জায়গা খুঁজে তাদেরকে অতিসত্বর পূনর্বাসনের ব্যবস্থা করার জন্য।
 

বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিকাল ৫ টায় শাল্লা উপজেলা পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক এসব কথা বলেন।


শাহীদ আলী স্কুলের প্রধান শিক্ষক আরিফ মোহাম্মদ দুলালের দুর্নীতি অনিয়ম নিয়ে লিখিত অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি অভিযোগটা শিক্ষা বিভাগে পাঠাইছি, মূল ব্যবস্থা উনারা নিবেন। জেলা প্রশাসকের সাথে সমন্বয় করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম তারেক সুলতান স্কুলের প্রসঙ্গে বলেন, আমার কাছে অভিযোগ আসছিল আমি দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছি।
 

এসময় উপস্থিত ছিলেন- শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম তারেক সুলতান, কৃষি কর্মকর্তা সৌকত জামিল, পাউবোর সেকশন কর্মকর্তা রিপন আলী, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী  সদস্য, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী সহ আরো অনেকেই।

 

 


সিলেটভিউ২৪ডটকম/সন্দীপন/এসডি-৯০৯৪