প্রায় একই সময়ে ক্রিকেটে হাতেখড়ি দুজনের, বিকেএসপি আর বয়সভিত্তিক দল পেরিয়ে একটা সময় দুজনেই গায়ে জড়িয়েছেন জাতীয় দলের জার্সি। দুজনের আন্তর্জাতিক অভিষেকটাও হয়েছে কাছাকাছি সময়েই। লম্বা সময় ধরেই বিভিন্ন জায়গায় ড্রেসিংরুম ভাগাভাগির সঙ্গে সাকিব-মুশফিকের বন্ধুত্বটাও রীতিমতো জমে ক্ষীর!
 

৩৫ বসন্ত পেরিয়ে সাকিব আজ পা দিয়েছেন ৩৬ এ। এই অলরাউন্ডারের ক্যারিয়ারের পরন্ত বেলা হলেও এখনও বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবেচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন তিনি। ক্রিকেটের বাইরেও নানা জনকল্যাণমূলক কাজে সরব সাকিব। এমন একটা মানুষকে বন্ধু হিসেবে পাওয়াটা যেকারও জন্যই গর্বের। ব্যাতিক্রম নন মুশফিকও।
 


এই উইকেটকিপার ব্যাটার সাকিবকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন সাকিব। এত বছর ধরে তোমার সব অর্জনের জন্য অসম্ভব গর্ব অনুভব করি। আমি সত্যিই ভাগ্যবান যে তুমি আমার বন্ধু, আমার সতীর্থ।’
 

২০০৬ সালে বিকেএসপিতে হাতেখড়ির পর মাত্র ১৯ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু সাকিবের। এরপরের পরিসংখ্যান তো কম-বেশি সবারই জানা। ২০১১ বিশ্বকাপে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বর্তমানেও অধিনায়কত্বের আর্মব্যান্ডের ভার রয়েছে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে। বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ৩ ফরম্যাটেই সেরা অলরাউন্ডার হয়েছেন সাকিব। তবে ২০১৯ বিশ্বকাপে ব্যাটে-বলে যা করে দেখিয়েছেন তা ছিলো অবিশ্বাস্য। রেকর্ডের পর রেকর্ড ভেঙেছেন, গড়েছেনও।

 


সিলেটভিউ২৪ডটকম/ডেস্ক/এসডি-০৯


সূত্র : ঢাকাপোষ্ট