সিলেট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কামরুল হুদা জায়গীরদার বলেছেন, ‍“আওয়ামী ফ্যাসিবাদ জাতির ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসেছে। এ থেকে জাতিকে মুক্ত করতে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তৃনমূল নেতৃত্ব বিএনপির প্রাণ। তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তৃনমূল বিএনপিকে শক্তিশালী করতে হবে। দেশ জাতির চরম ক্রান্তিলগ্নে ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থ পরিহার করতে হবে। দলের সকল স্তরের গণতন্ত্রের বিকাশ ঘটাতে বিএনপি কাউন্সিলের মাধ্যমে তৃণমূল বিএনপি গঠনের মহৎ উদ্যোগ নিয়েছে। এর মাধ্যমেই আগামীর মেধাবী ও সুযোগ্য নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জেলা বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠান আয়োজন করতে আমরা অঙ্গিকারাবদ্ধ।”

তিনি বুধবার সিলেট জেলার দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজার ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।


ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মো. নামর আলীর সভাপতিত্বে, এম এম মুনিম ও মো. আপ্তাব উদ্দিনের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত কাউন্সিলের আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্ধোধন করেন দক্ষিণ সুরমা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. তফাজ্জুল হোসেন।

সম্মেলনে সর্ব সম্মতিক্রমে আপ্তাব উদ্দিনকে সভাপতি, আব্দুল মুনিমকে সিনিয়র সহ-সভাপতি, চান্দ আলীকে সহ-সভাপতি, ফয়জুর রহমান বিলালকে সাধারণ সম্পাদক, মো. আব্দুল মজিদকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জানু মিয়াকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে মোগলাবাজার ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি ঘোষণা করা হয়।

সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন ছাত্রদল নেতা মিলাদ হোসেন রুমেল।

কাউন্সিলে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা আহ্বায়ক কমিটির ১নং সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী শামীম, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি মো. শাহাব উদ্দিন, জেলা আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শামীম আহমদ।

বক্তব্য রাখেন- উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য তাজরুল ইসলাম তাজুল, আব্দুল লতিফ খান, বজলুর রহমান ফয়েজ, জিল্লুর রহমান সুয়েব, শাহ মাহমদু আলী, মিফতাউল কবির মিফতা, ময়নুল হক মঞ্জুর, আশরাফ বাহার, মনিরুল ইসলাম তুরণ, ফখরুল ইসলাম রুমেল, আব্দুল মালিক মল্লিক, শাহ আব্দুল মুকিত, আতাউর রহমান আতা, আলাউদ্দিন আলাই, মোঃ ইসলাম উদ্দিন, বাবর আহমদ রনি, মকসুদুল করিম নোহেল।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপি নেতা বাদশা মিয়া, নজরুল ইসলাম, জুনু মিয়া, আব্দুল আহাদ পাপলু, মুহিবুল ইসলাম, বাবুল মিয়া, নজির উদ্দিন, খলকু মিয়া, সাহাব উদ্দিন, জামাল আহমদ, শামীম আহমদ, চুনু মিয়া, মো: সালেহ আহমদ, আলাউদ্দিন, আবুল মিয়া, লুৎফুর রহমান, আব্দুল মজিদ, নজির আলী, সায়েদ আহমদ চৌধুরী সায়েদ, সুলতান, খালেদ, ফারুক, জমির আলী, আব্দুর রহিম, তোলা মিয়া, যুবদল নেতা কয়েছ আহমদ, মিছবা উদ্দিন, আশরাফ আহমদ, খলিল আহমদ, আসিক মিয়া, সুমন আহমদ আনছার, সেবুল আহমদ, আক্কাস আহমদ, সাজিব আহমদ, এনাম উদ্দিন রুমেল, শামিম আহমদ, সাজু মিয়া, এনাম খান, লিমন আহমদ, এনামুল হুক, স্বপন মিয়া, সুমিম আহমদ, কবির আহমদ, ইমন, বাবর মিয়া, নিজাম আহমদ, সিলেট জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মাহমুদুর রহমান বাবর, মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহসান উদ্দিন মামুন, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব আবু বকর ছিদ্দিকী, জেলা ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রাহেল আহমদ, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল ওয়াহিদ, সহ-গণসংযোগ সম্পাদক শরিফ আহমদ, সহ-ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আজহারুল ইসলাম খান সামি, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শিপন আহমদ, জেলা ছাত্রদলের সহ মুক্তিযোদ্ধা সম্পাদক আতিকুল ইসলাম, সহ-বৃত্তি ও ছাত্রকল্যাণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, ছাত্রদল নেতা পারভেজ আহমদ, জিয়াউর রহমান জিয়া, আহমদ হোসেন, ইয়াছিন আহমদ, ফাহাদুল ইসলাম, রাজন আহমদ ইজু, তারেকুর রহমান, ফয়ছল আহমদ, লায়েক আহমদ, মতিউর রহমান রুমেল, রুবেল আহমদ, মোহাম্মদ সানি ও আব্দুল আহাদ ইমন প্রমূখ।


সিলেটভিউ২৪ডটকম/প্রেবি/এসডি-৩৮