ইন্টারনেট দুনিয়ায় আলোচিত টপিক চ্যাট জিপিটি। চ্যাট জিপিটির পূর্ণ রূপ generative pre-trained transformer ।
চ্যাট জিপিটি মূলত একটি মেশিন লার্নিং মডেল, যা কোনো কিছুর বিষয়ে সহজেই বুঝতে পারে। চ্যাটজিবিটি আসলে একটি চ্যাটবট যা ওপেনআই দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। এটি একটি ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই চ্যাটবট সার্ভিস নিয়ে বিশ্বব্যাপীআলোচনা তুঙ্গে। এই পরিষেবা চালু হয়েছিল গত বছরের নভেম্বরে। ইতিমধ্যে ১০ লাখ ব্যবহারকারী রয়েছে প্ল্যাটফর্মটির। এর যেমন সুবিধা নিচ্ছেন তরুণ প্রজন্ম, তেমনি তৈরি হয়েছে শঙ্কাও। কেননা, এই ধরনের চ্যাটবট চালু হওয়ার ফলে মানুষের কর্মহীন হওয়ার আশংঙ্কা রয়েছে।
জটিল কোড হোক বা বীজগণিতের অংক, হোক না কোনও লজিক্যাল সওয়াল, সব প্রশ্নের হাল নিয়ে হাজির চ্যাটজিপিটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
এটি ওপেন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। যা এক ধরনের চ্যাট বট। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে এটি শুধুমাত্র কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর কাজ করবে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, আপনি সহজেই শব্দ বিন্যাসে এটির মাধ্যমে কথা বলতে পারেন এবং আপনার যে কোনও ধরনের প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন। আমরা যদি একে সার্চ ইঞ্জিনের ধরন হিসেবে বিবেচনা করি, তাহলে এতেও কোনো অত্যুক্তি হবে না।
এখানে আপনি যখন কোনো প্রশ্ন অনুসন্ধান করেন, চ্যাট জিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেখায়। চ্যাট জিপিটি-এর মাধ্যমে, আপনাকে প্রবন্ধ, ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্ট, কভার লেটার, জীবনী, ছুটির আবেদন ইত্যাদি লিখে দেওয়া যেতে পারে।
অনেক সুবিধা থাকলেও চ্যাট জিপিটির মাধ্যমে মূলত টেক্সট রেজাল্ট পাওয়া যায়। ভিডিও বা ভিজ্যুয়াল রেজাল্ট আসে না। এসব বিষয়ে আরও কাজ চলছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সিলেটভিউ২৪ডটকম/পিডি