ভাসানী-ওসমানী স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর ও সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা বাংলাদেশের দুর্যোগ মুহূর্তে কান্ডারী। একদলীয় শাসনের একমাত্র প্রতিবাদকারী জেনারেল আতাউল গণী ওসমানীর ৩৯তম জন্মবার্ষিকী বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে পালিত হয়।
কর্মসূচীর মধ্যে ছিল সকালে শাহজালাল দরগাহ প্রাঙ্গণের কবর স্থানে পুষ্পস্তবক অর্পন, ফাতেহা পাঠ ও কবর জিয়ারত, বিকালে সাহেব নগরস্থ সংসদের কার্যালয়ে ওসমানীর কর্মময় জীবনের উপর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল।
সংসদের উপদেষ্টা, ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জননেতা মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম বকুল।
সভায় বক্তব্য রাখেন- জহির আলী, ফারুক মুহাম্মদ ওসমানী প্রমুখ।
সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ওসমানী ভক্তবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবীর ওসমানী ছিলেন সৎ ও আদর্শের রাজনীতির অগ্রপথিক। মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালন করে বাঙালির হাজার বছরের প্রত্যাশিত ভূখন্ড স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ লাভে অসামান্য অবদান রেখেছেন ওসমানী। একাত্তরের দীর্ঘ ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে যার রণকৌশল ও নেতৃত্বে আমরা অর্জন করেছি লাল সবুজের পতাকা। আজকের দিনে বঙ্গবীর ওসমানীর মত দেশপ্রেমিক মানুষের বড়োই প্রয়োজন।
সিলেটভিউ২৪ডটকম/প্রেবি/এসডি-০৫