মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক বলেছেন, শিক্ষার্থীদের অন্যের অনুকরণ না করে নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে হবে। বিশ্বের অন্যতম পরিশ্রমী মানুষের বাস হচ্ছে বাংলাদেশে।

জনতাত্ত্বিক কাঠামো বাংলাদেশের উন্নয়নের অনুকূলে। দেশের দুই-তৃতীয়াংশ জনগন হলেন তরুণ। তাদের মধ্যে সত্যিকারের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন শক্তি ও যথাযথ দক্ষতা থাকলে বাংলাদেশ অনেকদূর এগিয়ে যেতো। ৪র্থ শিল্পবিপ্লবে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জে পড়বে এদেশের তরুণ সমাজ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তাদের মধ্যে উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে হবে।


গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে প্রফেসর এম হাবিবুর রহমান হলে সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনোভেটরস ফোরামে’র উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। 

সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ফুয়াদ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. নজরুল হক চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন ছাত্রকল্যাণ উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর চৌধুরী মোকাম্মেল ওয়াহিদ, প্রক্টর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন, রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম, সিনিয়র লেকচারার নওশাদ আহমেদ চৌধুরী, লেকচারার ওয়াদিয়া ইকবাল চৌধুরী, নাজিয়া সুলতানা চোধুরী, রীনা পাল, আল আকরাম চোধুরী প্রমুখ। 

সভায় ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক আরো বলেন, “মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি হলো সিলেটের মধ্যে একমাত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ রয়েছে। দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা এ বিভাগে পড়ছেন। এ বিভাগের গ্রাজুয়েটরা দেশে বিদেশের তথ্য প্রযুক্তিখাতে একসময় নেতৃত্ব দিবেন। সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনোভেটরস ফোরাম দেশের সফটওয়ার শিল্পে অবদান রাখবে।” 

পরে ভাইস চ্যান্সেলর সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনোভেটরস ফোরামের লগো উন্মোচন করেন ও অতিথিদের নিয়ে কেক কাটেন।
 

সিলেটভিউ২৪ডটকম/ডেস্ক/পল্লব-৮