আব্দুস সামাদ আজাদ ছিলেন গণমানুষের নেতা। তার পরিচিতি শুধু দেশ নয় বিশ্ব রাজনীতিতে জায়গা করে নিয়েছে। প্রান্ত থেকে কেন্দ্রে গিয়ে রাজনীতিতে দাপুটে অবস্থান নেওয়া সামাদ আজাদ যেন মাটি থেকে মহিরুহ। তিনি ছিলেন একজন ত্রিকালদর্শী রাজনীতিবিদ। ব্রিটিশ আমলে তার রাজনীতিতে হাতেখড়ি। পাকিস্তান আমলে একজন সংগ্রামি নেতা ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে এর অভ্যুদয় ও রূপান্তরের এক অন্যতম কান্ডারি। ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি। বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তনে অসামান্য অবদান রাখেন এই ক্ষণজন্মা পুরুষ। মেধা ও বিচক্ষণতা দিয়ে নানা প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার এক সফল দৃষ্টান্ত আব্দুস সামাদ আজাদ। 

 


শনিবার মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক স্বাধীন বাংলার প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুস সামাদ আজাদের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

 

সুনামগঞ্জ জেলা যুব কমান্ডের আয়োজনে এ সভাটি আয়োজন করা হয়।

 

জেলা মুক্তিযুদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার হাজী নুরুল মোমিনের সভাপতিত্বে  ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা যুব কমান্ডের সভাপতি ওবায়দুর রহমান কুবাদ  এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি শাহানা রব্বানী,পিপি খায়রুল কবির রুমেন, জেলা আওয়ালীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আবু সুফিয়ান, জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু, শান্তিগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এডভোকেট বুরহান উদ্দীন দোলন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক  ফজলে রাব্বি স্মরণ।

 

সিলেটভিউ২৪ডটকম / শহীদনুর / মাহি