ফাইল ছবি

চলতি বছরের মাধ্যমিক পর্যায়ের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়েছে রোববার। এস.এস.সি পরীক্ষায় জুড়ী উপজেলার তিনটি কেন্দ্রে ১৭৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১১৯৩ জন। পাসের হার ৬৬.৪২। এ+ পেয়েছে ২৫ জন। দাখিল পরীক্ষা কেন্দ্রে ৫১০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪৪০ জন। পাসের হার ৮৬.২৭। এ+ একটি। 

 



জুড়ী সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৬টি বিদ্যালয়ের ৮৫৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫২৬ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৬১.৪৫। জিপিএ ৫ রয়েছে ২৩টি। এর মধ্যে জুড়ী সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৫ জনের মধ্যে ১৪৫ জন পাস করেছে। পাসের হার ৭৪.৩৬। সর্বোচ্চ জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৬টি। জায়ফরনগর উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩০ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৬৭.৭১। জিপিএ ৫ রয়েছে ১টি। মক্তদীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০১ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৫৮.০৫। জিপিএ ৫ রয়েছে ৪টি। নিরোদ বিহারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১১৯ জনের মধ্যে ৭১ জন পাস করেছে। পাসের হার ৫৯.৬৬। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২টি এবং ছোট ধামাই উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৫১ জনের মধ্যে ৭৩ জন পাস করেছে। পাসের হার ৪৮.৩৪। 

 


হাজী ইনজাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৬টি বিদ্যালয়ের ৫১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৪৪ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৬৭.১৯। এর মধ্যে হোছন আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫৪ জনের মধ্যে ২৮ জন পাস করেছে। পাসের হার ৫১.৮৫। হাজী ইনজাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৬৬ জনের মধ্যে ১২৬ জন পাস করেছে। পাসের হার ৭৫.৯০। হাজী মনোহর আলী এম সাইফুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে, পাসের হার ৫৫.৮৮। পাতিলাসাঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৭ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৮০.২৮। শিলুয়া উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজে ৯৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭০ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৭৪.৪৭ এবং কচুরগুল উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫৯ জনের মধ্যে ২৫ জন পাস করেছে। পাসের হার ৪২.৩৭। 

 


ফুলতলা বশির উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৫টি বিদ্যালয়ের ৪২৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩২৩ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৭৫.৪৬। জিপিএ ৫ রয়েছে ২টি। এর মধ্যে হাজী সোনা মিয়া আপ্তারুন নেছা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩৫ জনের মধ্যে ২৯ জন পাস করেছে। পাসের হার ৮৫.২৯। সাগরনাল উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯৪ জনের মধ্যে ৬২ জন পাস করেছে। পাসের হার ৬৫.৯৫। জীবনজ্যোতি নগর উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৮ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৯৫.০০। ফুলতলা বশির উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৮৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪৪ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৭৬.১৯। জিপিএ ৫ রয়েছে ২টি এবং রাঘনা বটুলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫০ জন উত্তীর্ণ হয়, পাসের হার ৭১.৪২। 

 


এদিকে দাখিল পরীক্ষায় হযরত শাহ খাকী (রঃ) ইসলামীয়া আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে উপজেলার ৮টি দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেয়। তন্মধ্যে নয়াবাজার আহমদিয়া ফাজিল মাদ্রাসার ৯৮ জনের মধ্যে ৭৮ জন পাস করেছে। পাসের হার ৭৯.৫৯। শাহপুর ইসলামীয়া মাদ্রাসার ৩৬ জনের মধ্যে ৩৪ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৪.৪৪। জায়ফরনগর ইসলামীয়া মহিলা মাদ্রাসার ২৯ জনের সবাই পাস করেছে। পাসের হার শতভাগ। হযরত শাহ খাকী (রঃ) ইসলামীয়া আলিম মাদ্রাসার ৪৩ জনের মধ্যে ৪০ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৩.০২। জাঙ্গিরাই দাখিল মাদ্রাসার ৭৫ জনের মধ্যে ৭০ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৩.৩৩। জিপিএ ৫ রয়েছে ১ টি। নয়াগ্রাম শিমুলতলা দাখিল মাদ্রাসার ৬৫ জনের মধ্যে ৫৪ জন পাস করেছে। পাসের হার ৮৩.০৮। সাগরনাল সিনিয়র মাদ্রাসার ১৩৭ জনের মধ্যে ১২০ জন পাস করেছে। পাসের হার ৮৭.৫৯ এবং এম এ মুছাওয়ীর দাখিল মাদ্রাসার ২৭ জনের মধ্যে ১৫ জন পাস করেছে। পাসের হার ৫৫.৫৫।

 

 

সিলেটভিউ২৪ডটকম / লাল / ডি.আর