মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী,
সশ্রদ্ধ সালাম জানাই। সিলেটের “শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে“ ইদানিং অনাকাংখিত যা ঘটেছে, তার সমূহ প্রেক্ষাপট ও তৎ-পরবর্তী সকল ঘটনা-প্রবাহ সম্বন্ধে আপনি সম্পূর্ণ ওয়াকিফহাল আছেন।
খুবই আনন্দ পেলাম ও ১০০% পারসেন্ট আশ্বস্থ হলাম – এ ঘটনা-প্রবাহে আপনার দ্রুততম ও মায়াময় ভূমিকায় এবং তাৎক্ষনিক হস্তক্ষেপে। আপনি আবারও প্রমান দিলেন, সিলেটের গর্বিত সন্তান আপনি। সবচেয়ে নিকটতম অভিভাবক হিসেবে আপনার ভূমিকায় গোটা সিলেটবাসী আজ আবারও আপনার কাছে কৃতজ্ঞ। দল-মত নির্বিশেষে আমরা সকল সিলেটবাসী আপনার এ তাৎক্ষনিক উদ্যোগই কামনা করছিলাম।
এ মূহুর্তে আরও আশা করছি, আমাদের সকলের প্রিয় শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক অবস্থার আর যেন অনু-পরিমান অবনতিও না হয়, এবং আমরা জানি, আর, বিশ্বাসও রাখি, আপনার সময়োচিত পদক্ষেপে আর বিন্দুপরিমান অবনতি হবেও না। রূম বা রোমান-সাম্রাজ্য পুড়বে, আর নীরু বসে বসে বাঁশি বাঁজাবে, এ অবস্থা আপনি ক্ষখ্খনো হতে দেবেন না, এটাই এ মূহুর্তে আমাদের প্রত্যাশা।
আপনি সকল শিক্ষার্থীর সুচিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন, এটা বড় কথা নয়। বিশ্ববিদ্যালয়-প্রশাসনও দায়িত্ব নিয়েছে, এটাও আমার কাছে ধর্তব্য নয়। দিনের বেলার কথা বাদই দিলাম, আপনি আপনার দূত পাঠিয়ে রাতেও সার্বিক খবর নিচ্ছেন, এটা অবশ্যই ধৈন্যবাদাহ্র। তথাপি, আমার কাছে আরো বড় বিবেচ্য বিষয় হলঃ শিক্ষার্থীগণ কত দ্রুততম সময়ে তাদের যার যার আবাসিক হলে ফিরবে, এটা। এবং তাদের ক্লাশ-পরীক্ষা কবে থেকে পুনরায় আরম্ভ হবে, সেটা। উদাহরণস্বরূপ, এটা আগামিকাল হলেও এক্ষেত্রে কারো লজ্জার কিছু নেই, বরং উল্টো প্রমান হবেঃ শাবিপ্রবি সবই পারে। সে ক্ষেত্রে শাবি হবে সবার কাছে আরেক অনুকরনীয় মোডেল।
হে সিলেটের আপামোর জননেতা,
আমি স্বয়ং আপাদমস্তক একজন শিক্ষক। ক্ষুদ্র মানুষ আমি। তবে দেশে-বিদেশে একটানা ৪৫ বছরের একজন শিক্ষক-গবেষক হিসেবে সার্বজনীনভাবে সব সময় চিন্তা আমার একটু উপরের দিকে। এটা কিন্তু অবশ্যই কোন প্রতিযোগিতার জন্য নয়, বা কোন অর্থেই, কোন দিক থেকে, কোন উপরে উঠার জন্য নয়।
সিলেটের একমাত্র “শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের” ইংরেজি বিভাগেই একটানা আমার ২৮ বছর। বিভিন্ন মেয়াদে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্বেই ছিলাম প্রায় ২৪ বছর, ৭ বছর সংশ্লিষ্ট ছিলাম একটি আবাসিক ছাত্র-হলের সাথে, “ব্যবসায় প্রশাসন” বিভাগের প্রধানের অতিরিক্ত দায়িত্বে ছিলাম আরও প্রায় আড়াই বছর, পিএসএস বিভাগের প্রধানের দায়িত্বও পালন করেছি বিভিন্ন সময়ে। তাই, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মন-মগজ-মানসিকতা আমার একটু হলেও ভালভাবেই জানা আছে। আর, এ অবস্থান থেকেই তাৎক্ষনিকভাবে আমার আজকের এ লিখা।
আপনি ভাল করেই অবগত আছেন যে, শাবি-তে প্রায়ই ভিসি নিয়ে গণ্ডগোল, এটা যেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা রেওয়াজ হয়ে গিয়েছিল অতীতের ২৫/২৬ বছর ধরে। কিন্তু, সাম্প্রতিক এ সাড়ে ৪ বছর ধরে শাবি-তে তার ৩৩/৩৪ বছরের ইতিহাসে এক স্বর্নযুগ চলছে। এবং এ স্বর্নযুগের আড়ালে রয়েছেন টানা দ্বিতীয় মেয়াদের এমন এক ডায়নামিক এবং ইলেক্ট্রিক নেতৃত্বসম্পন্ন ভিসি, যিনি হচ্ছেন অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
ব্যক্তিগতভাবে আমার ফেস-বুক, থেকেও নেই। ওটা হাতে নেয়ার সময়ই পাই না, যদিও কনিষ্ঠ ছেলে বলে, “বাবা, এটা শিখতে হলে এর পেছনে তোমাকে সময় দিতে হবে”। আমি শুনেই সন্তুষ্ট, ওঠা আর শেখা হয় না। পত্রিকা পড়ি খুব কম, ওগুলোর বিভিন্ন খবর আমাকে আনন্দের চাইতে পীড়া দেয় বেশি, তাই বই পড়েই হাঁসি, কাঁদি, শিখি – এ বন্ধুগুলো আমাকে আজও কোনদিন বিট্রে করেনি। লেখালেখিতে যতটুকু পারি, সময় দেয়ার আকিন্চনে থাকি, কারণ, পড়া আর লেখা – এ দুটোই আমাকে সমানভাবে শেখায়।
আর, এন্গেজড্ থাকি অন্যান্য একাডেমিক, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজে। অতএব, আমার ২৪ ঘন্টাই আমার জন্য এনাফ, মন থাকে ফুরফুরে, কোন দুশ্চিন্তাকে কাছে ভিড়ানোর কোন ফুরসত আমার নেই।
গতরাত ৯ টার দিকে একটি পত্রিকা হাতে নিয়ে প্রথম সংবাদেই আমি কাহিল। শ্বাস-রুদ্ধভাবে প্রয়োজনীয় অংশটুকু পড়েই এ লিখায় হাত দিলাম। হায়রে আমার শাবি! তোর ভেতরে তো রেখে দিয়েছিস “বেগম সিরাজুন্নেছা চৌধুরি হল”। আজ তোরই যেন হয়ে গেছে মহামারি করোনা! এতে আক্রান্ত হয়ে এ মূহুর্তে তুইও রুদ্ধশাস অবস্থায়। দায়িত্ব মনে করেই উপস্থিত বিপদে আমার এ খোলা চিঠিটি লিখছি আমাদের অহংকার, সিলেটের পবিত্র মাটি ও মানুষের প্রিয় নেতা, বর্তমান সরকারের মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ.কে. আব্দুল মোমেন বরাবর, যেন তোর জন্য আমার এ খোলা চিঠি এক ফোঁটা অক্সিজেনের কাজ দেয়।
হে সিলেটের গর্ব-মন্ত্রী,
আমি আপনার বরাবরে আমার আজকের এ চিঠিটি দ্রুতই লিখছি শাবির জন্য, আমার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য। হঠাৎ করে তার কি হল, অকস্মাৎ এ অবস্থা কেন? আমি আদৌ কোন দুর অতীতে এ মূহুর্তে যাব না, অতীত প্রেস্ক্রিপশন দেখতে গিয়ে যদি তার আবার বাড়তি কিছু হয়ে যায়?
শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলসমূহের হাজারো কমপ্লেইন থাকাটাই স্বাভাবিক। সামাল দিতে গিয়ে অবশ্য যে কোন কারণেই হয়ত একটু দেরি হয়ে গেছে। আমি তো শাবি-র সকল ভিসিগণকেই দেখলাম। বর্তমান মাননীয় ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ শাবি-র জন্য এক আশির্বাদ হয়ে এসেছেন এই সিলেটের পবিত্র মাটিতে। আমাদের মনে রাখতে হবে, “ব্লেম-গেম ইজ দ্য ওয়ার্স্ট গেম”। ওই খেলা আমরা আদপেই চাই না। আমাদের দরকার এবং চাওয়া হচ্ছে - দ্রুত আরোগ্য-লাভ।
হে রাষ্ট্রনীতিবিদ,
আওয়ামি লীগ সরকার কোন ভীতু সরকার নয়। এ সরকার ভাল করেই জানে, কোথায় কখন কি ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। এ সরকারের একটা বড় গুণ হচ্ছেঃ সে তার নিয়োগকৃত ভিসিগণকে গার্ডিয়ানশীপ দিতে জানে। এখানে সে এমন এক ভিসি পাঠিয়েছে, যিনি দেশের সকল বিশ্বদ্যালয়ের নেতৃত্ব দিতে জানেন, সক্ষম, এবং তা করার সৎ-সাহসও রাখেন বীরের মত।
আপনার বরাবর লিখা এ খোলা চিঠিতে সামান্য হলেও কিছুটা ইংগিত না দিলে এ চিঠি অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। মহামারি-করোনা-কালেও শাবি তার দৃপ্ত পদে দুর্ববার গতিতে এগিয়ে চলেছে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় সকল সেক্টরে, যেমনঃ শিক্ষার্থীদের অধ্যয়ন, সেমিস্টার-মাফিক পরীক্ষা-গ্রহণ, দ্রুততম সময়ে ফলাফল প্রকাশ, শাবিকে সফলভাবে সেশন-জট-মুক্ত করন, ড্রপ-কোর্স-কাল্চার পূর্ণ-ভাবে বিলুপ্ত-করন, গবেষণা, লোজিস্টিক সাপোর্ট্স, কন্ভোকেশন-জট দূরিকরন, রিলে রেইসের মত ভৌত অবকাঠমোর উন্নয়ন, ‘বেস্ট অব দ্য বেস্ট’ নিয়োগ – এক কথায়, কোন একটা সেক্টরে কোন খুঁত বের করা ম্যাগ্নিফাইং গ্লাস দিয়েও মনে হয় সম্ভব হবে না। এ এক চিঠিতে সবকিছুর উল্লেখ করতে গেলে আস্ত একটা বই লিখা যাবে উন্নয়নের ফিরিস্তি দিয়ে।
হে বিদেশ-নীতিবিদ,
আমার আদুরে শাবি-শিক্ষর্থীগণের ক্ষতি যা হবার তা হয়েই তো গেছে, এক ধাক্কায় পিছিয়ে যাওয়ার কথা অন্ততঃ এক সেমিস্টার। তাই, আর কোন ক্ষেওস্ যেন এ্যাটম-পরিমানও না বাড়ে, সেদিকেই আপনার সদয় দৃষ্টি এবং সর্ব-শক্তি কামনা করছি। এই ভিসি তাঁর শিক্ষার্থীদের এ দুঃখজনক আচরন ভুলেও বিন্দুমাত্র মনে রাখার মত মানুষ নন্। তারা অতি শীঘ্রই যাতে উৎফুল্ল মনে ক্লাশ-পরীক্ষায় ফিরতে পারে, শুধু এটুকুর গ্যারান্টিই আপনি নিশ্চিৎ করুন। শিক্ষার্থীগণ সত্যিকার অর্থেই পরবর্তী ফলাফলটা আঁচ করতে পারে নি।
তবে, পুরো এক সেমিস্টারের ক্ষতিও এই ভিসি ৩০ দিনেই পূরন করার ক্ষমতা রাখেন; সে ক্ষেত্রে ৪/৫ দিনের ক্ষতি পোষানো উনার পক্ষে কোন ব্যাপারই নয়। উনার প্রথম মেয়াদে যোগদানের পর থেকে এ ৪/৫ দিন পূর্ব পর্যন্ত এক দিনের জন্যও কোন ক্লাশ-পরীক্ষা কোন অনাকাংখিত কারণে বন্ধ হয় নি।
আইন-শৃংখলাবাহিনী উনাদের কাজ সাধ্যমত করতে বাধ্য, তাঁদের উপর শিক্ষার্থীদের মন খারাপ করার কোনকিছু নেই। তাঁরা তাদেরই অগ্রজ, আপনজন, সমূহ বিপদ এড়ানোর জন্য তাঁরা যা করার করেছে, আদপেই তাদের কোন ক্ষতি করার জন্য নয়, বরং তাদের মঙ্গলের নিমিত্তে অবশ্যই।
আমার সত্যিই আনন্দ লাগছেঃ শিক্ষার্থীগণ তৎক্ষনাৎ-ই নতুন প্রোভোষ্ট পেয়ে গেছে, যিনি আরও অনেক অধিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন, কারণ, বয়সেরও একটা ব্যাপার আছে। তদুপরি, উনি এই বিশ্ববিদ্যালয়েরই প্রোডাক্ট, পদার্থবিজ্ঞানের প্রথম ব্যাচ, তথা, শাবি-র প্রথম ব্যাচের নন্দিত ছাত্রী, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বার্ষিক ক্রীড়া-প্রতিযোগিতার একটি ঈভেন্টে উনি হয়েছিলেন ফার্স্ট, উনার শ্রদ্ধেয় পিতার মতই উনি একজন অক্সফোর্ড-ডক্টোরেট। আমি উনাকে অতিব আন্তরিকভাবেই চিনি। শিক্ষার্থীরা সত্যিই ভাগ্যবান।
হে স্থিতধী মন্ত্রী মহোদয়,
আপনার মাধ্যমে নতুন প্রোভোষ্টের নিকট থেকে কতকগুলো জরুরি পয়েন্টস্-বাস্তবায়ন আমি আশা করব, যেগুলো আংশিক হলেও না পাওয়ার কারণেই আজকের এই করোনা-মহামারির শিকার হয়েছে শিক্ষার্থীগণঃ
১/ নতুন প্রোভোষ্ট-বডি হবে শতগুণ বেশি গতিশীল এবং শক্তিশালী।
২/ ১০/১২ জনের এই বডি সার্বক্ষণিক সকল হল-বোর্ডারদের পাশে থাকবে।
৩/ আবাসিক হলে তাদের দাবিকৃত আরো বেশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এ বডি বেগবান ও নিশ্চিৎ করবে।
৪/ প্রোভোষ্ট-বডির সদস্যগণ ইন-রোটেশন এবং নন্-ব্রেকেবলি তাদের সুবিধা-অসুবিধার ব্যাপারে অবহিত থাকবেন।
৫/ আমার দৃঢ় বিশ্বাস, নতুন এ বডি দ্রুত শিক্ষার্থীদের ওয়াফাই-সিস্টেম সর্বোচ্চ শক্তিশালী করবে, কারণ, আমি জানি, আমাদের বর্তমান ভিসি মহোদয় এ ব্যাপারে অত্যন্ত সজাগ; উনাকে অবগত করতে হয়ত দেরি হতে পারে, তবে অর্ডার আসতে দেরি হবে না। স্বয়ং উনার নিজেরই কথা, “আমরা প্রযুক্তির সকল সেবা-গ্রহণ দুয়ারে এনে তৎক্ষণাৎ সেগুলোর সকল সেবা কাজে লাগাতে বদ্ধপরিকর”।
৬/ বোর্ডারদের খাবারের মান যথাযতভাবে আরও উপযোগি করে ব্যয়-ক্ষমতার আওতাধীন আনতে হবে।
৭/ আমি প্রোভোষ্ট-বডির সকল সম্মানিত সদস্যকে আপনার মাধ্যমে রিকুয়েষ্ট করব, আপনারা হল-বোর্ডারদের বাটিও প্লিজ্ তদন্ত করবেন।
৮/ প্রোভোষ্ট-বডির সদস্যদের প্রতিদিন একা একা এবং ইন্-গ্রুপ্স হল-পরিদর্শন রুটিন করে নিশ্চিৎ করতে হবে। সিগনেচার এবং অবস্থান-টাইমিং এর জন্য আলাদা একটি রেজিস্টার-খাতাও থাকবে। এতে লজ্জার কিছু হতে পারে না। অন্যতায় অবস্থা হবেঃ “ভাগের মা গংগা পায় না”। আমরা তো ক্লাশ-রুটিনে লজ্জা পাই না। এ জন্য প্রয়োজনে তাঁদের ক্লাশ-সংখ্যা হ্রাস করতে হবে, যাতে তাঁরা আবাসিক হলে সময় দিতে পারেন। কারণ, ওগুলোও অর্থকরি পদ।
৯/ শিক্ষার্থীদের যে কোন ছোট-বড় অনুযোগ/অভিযোগ উপাস্থিত মূহুর্তে আমলে নিয়ে সর্বোত্তম সমাধান দিতে হবে। প্রয়োজনে বিষয়গুলো তৎক্ষণাৎ ভিসি মহোদয়ের নজরে আনতে হবে।
১০/ প্রোভোষ্ট-বডিকে দায়িত্বশীল ও জবাবদিহিতামূলক আচরন এক্সট্যাণ্ড/প্রদর্শন করতে হবে। কারণ, বাচ্চারা আমাদের কাছে তাদের মা-বাবাদের আমানত।
১১/ কোন অবস্থায়ই কোন মিস্-ম্যানেজমেন্টকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না। এটা বর্তমান ভিসি মহোদয়েরও নীতির একেবারেই বাইরে।
১২/ সর্বোপরি, আপনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলব, সকল ক্ষেত্রে ম্যাক্সিমাম ধৈর্য-ধারণ-ক্ষমতার স্ব-প্রশিক্ষণ চর্চা করতে হবে ও জানতে হবে। কোন অবস্থতেই হুযুগে-আবেগে না চলা শিখতে হবে।
জয় হোক শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের।
জয় হোক সকল সাস্টিয়ানদের।
জয় হোক বেগম সিরাজুন্নেছা চৌধুরী হলের।
জয় হোক শাবিপ্রবির বর্তমান দ্বিতীয় মেয়াদের মাননীয় ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ-এর।